৮। ডোমেইন পার্কিংঃ স্বল্প মূল্যে ভালো মানের ডোমেইন কিনে বিভিন্ন ডোমেইন পার্কিং কোম্পানি Sedo, Afternic, Bodis ইত্যাদিতে ডোমেইন পার্ক করে অনেক ভালো মূল্যে তা বিক্রি করতে পারেন সাথে ভালো মানের ট্রাফিক বা ভিজিটর থাকলে পেতে পারেন চোখধাঁধানো পার্কিং রেভিনিউ বিনাশ্রমে।
৯। ফ্রিল্যান্সিংঃ নির্দিষ্ট ক্যাটাগরিতে যেমনঃ ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডেভলপমেন্ট, অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট, কনটেন্ট রাইটিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, বিজনেস ম্যানেজমেন্ট, ভিডিও এডিটিং, এনিমেশন মেকিং, ডাটা এন্ট্রি, ডাটা এ্যানালাইসিস, মার্কেট রিসার্ম্যাজ,ই-কমার্স মেনেজমেন্ট ইত্যাদি বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করে upwork, freelancer,fiver ইত্যাদির এর মতো বিশ্বসেরা সাইট থেকে প্রচুর পরিমাণ অর্থ উপার্জন করা সম্ভব।
১০।ড্রপ শিপিংঃ এককথা যদি বলতে হয় ড্রপশিপিং হলো অন্য কোন ই-কমার্স সাইট যেমন Ali express, eBay, amazon, shopyfi ইত্যাদি থেকে পণ্যের বিস্তারিত সংগ্রহ করে নিজের ই-কমার্স সাইটে আপলোড করে সাপ্লাই এর মাধ্যমে নিজের নির্ধারিত মূল্যে সরাসরি ক্রেতার নিকট পন্য পৌছিয়ে দেয়াকে বোঝায় যেখানে ক্রেতা আপনাকেই ব্র্যান্ড হিসেবে জানবে এবং সাপ্লায়ার ই কমার্সের পরিচয় গোপন থাকবে ওয়ার্ডপ্রেসের বিভিন্ন প্লাগইনস যেমনঃ alidropship, woo-droopship ইত্যাদির মাধ্যমে স্বল্প বিনিয়োগ করে কম মূল্যে পণ্য কিনে ভালো মূল্যে পণ্য বিক্রি করে আপনি হতে পারেন একজন ই-কমার্স উদ্যোক্তা।
১১। ডিজিটাল প্রোডাক্টস্ এফিলিয়েট মার্কেটিংঃ এটি অন্য এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মতই কিন্তু পার্থক্য হলো এখানে ফিজিক্যাল প্রোডাক্টস এর পরিবর্তে ডিজিটাল প্রোডাক্টস এর এ্যাফিলিয়েট করতে হয়। অ্যামাজন, ই-বে, আলিএক্সপ্রেস যেখানে ক্যাটাগরিতে সর্বোচ্চ টেন ৫-১০% কমিশন দিয়ে থাকে সেখানে এসব সাইট থেকে আপনি এর সর্বনিম্ন 30 থেকে 50 % 70 পর্যন্ত কমিশন আয় করতে পারেন।Zvizoo, Worior Plus, envato, বিভিন্ন হোস্টিং সাইট যেমন blue host, namecheap, a2hosting ইত্যাদি।
0 মন্তব্যসমূহ